জেনে শুনে যারা তথ্য গোপন করে ফান্ড-রাইজ করেছে, তারা এজন্যই তথ্য গোপন করেছে যে, তারা বুঝতে পেরেছিল, আসল তথ্য জানতে পারলে অ্যালামনাইদের অনেকেই এগিয়ে আসবে না। তাই জেনে শুনেও তারা তথ্য গোপন করেছে। এমন তথ্য গোপনের কারনে বিশ্বাস ভঙ্গ হওয়াটা খুবই স্বাভাবিক এবং ছোটবেলার সেই মিথ্যাবাদী রাখাল বালকের গল্প মনে পড়ে গেল। এরপর সত্যি সত্যিই যাদের সাহায্য দরকার হবে, তাদের সাহায্য করতে গেলে না আবার মানুষের মনে সন্দেহ ঢুকে যায়!
তথ্য গোপন যারা করে ফান্ড-রাইজ করেছে, তারা এখন সাফাই গাইলেও দায়ভার এড়াতে পারবে না। আমাদের বুয়েট ক্যাম্পাস সব রকমের "দূষিত গর্ভস্রাব" থেকে মুক্ত হোক! আর কোন রক্তপাত, সন্ত্রাসী কর্মকান্ড আর "র্যাগিং" নামক বিকৃত মানসিকতা দেখতে চাইনা! এসব দূষণ থেকে আমাদের ক্যাম্পাস চিরতরে মুক্ত হোক!