হাতের তালুর উপরে খন্ড বিখন্ড পারদ ভাগ্য
ছুড়ে ফেলে দেই।
একে একে আবার জোড়া লেগে যায়
গড়িয়ে পড়ে যায় বৃষ্টির নালা দিয়ে।
মাটিতে পড়ে কি ওরা আবার জোড়া লেগেছিল?
হয়ত! অথবা বিচ্ছিন্ন হয়েছিল চিরতরে।
শ্বাপদের হিংস্রতায় ওরা রূপ বদলাবে না
ওদের কথা কেউ স্বার্নাক্ষরে লিখবে না
ওরা জন্মায় মরার জন্য...
ওরা ভুলে যায় কিন্তু পারদ টুকরোয় যে প্রতিবিম্ব
তা ওদের মনে করিয়ে দেয়
ওদের অস্তিত্ত্ব শুধুই দূর্ভাগ্যের জন্য
যখন বোধদয় হয়, খুঁজতে থাকে, খুঁজতেই থাকে
একপর সবটুকু যখন শেষ হয়ে যায়
তারপর শুরু হয় নতুন গল্পের
শুরু হয় এক অভিনব জয়জয়কারের
চারিদিকে লেখা হতে থাকে বিজয়গাঁথা
লেখা হয় নিষ্কলঙ্ক হাতে...
তবুও দুর্ভাগ্যের পারদ জোড়া লাগে না।