ভ্রুকুটি করতে বাধ্য করলো মধ্যাহ্নের সূর্্য্য-
উত্তাপ শুষে নিতে থাকে আগন্তুক মোহাচ্ছন্নতা!
আবেগের জলাঞ্জলি হয় কাঁটার আঘাতে
অপেক্ষার ফুল যেখানে শুকিয়ে গিয়েছিল।
সামনের রাস্তা যেন মিশে যায় দিগন্তের অমোঘ টানে
তীব্র ভাঁটার টানে পীচ আর নীলে একাকার
পশরা সাজায় একত্রে দুঃখ সুখের সম্ভার।
আমি ফিরে দেখি পেছন পেছন আসা অবয়বের দিকে
পূর্ণাঙ্গ নয়, নিতান্তই আংশিক;
তবুও মানুষ বলেই ভ্রম হয়; সেটাই হয়ত স্বাভাবিক।
একই দূরত্বের ব্যবধান কখনো কমে না
স্পর্শের আদিখ্যেতাও দেখায় না।
মনে হয় কিছু বলতে চায়-
কাছে আসার আগেই ঢেকে ফেলে দু’চোখ
যখন অধর স্পর্শ করে নামে ভ্রুকুটি করা লোনা জল।